ড. মুসতফা আস-সিবায়ী আমাদের জেনারশনে পরিচিত এক নাম। উনার চিন্তা-চেতনা, হাদিসবিষয়ক গ্রন্থনা আর প্রাচ্যবাদের মুখোশ উন্মোচনের ব্যাপারটা সবাই জানে। আজ উনার যে বইটি নিয়ে কথা বলছি, তার নাম হলো “আস সিরাতুন নাবাবিয়্যাহ: দুরুস ওয়া ইবার”। দেখতে সিরাতগ্রন্থ মনে হলেও আদতে এটি সিরাতগ্রন্থ না — অন্তত আমরা সিরাত বলতে যা বুঝে থাকি, তা নয়। তবে এই বইটির বৈশিষ্ট্য কী?
বইটিতে ইতিহাস আনা হয়েছে একেবারেই অল্প। আর তা থেকে খুলে খুলে বের করে আনা হয়েছে শিক্ষা। ভাষামাধুর্য আর বাক্যগঠন মুগ্ধ করে দেওয়ার মতন। শিক্ষা বের করার সূক্ষ্ম চিন্তাগত দিকটা বড় সুন্দর। গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে অতি চমৎকার ভঙ্গিতে শিক্ষাগুলো তুলে ধরা হয়েছে। খুবই সংক্ষিপ্ত কলেবরের বই এটি। বইটি নেড়েচেড়ে যা মনে হলো, এটি প্রাথমিক সীরাত-পাঠকদের জন্য না। আরো গভীরে গিয়ে বলতে গেলে, সিরাতুন-নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সারনির্যাস ও পরিশিষ্ট এই বইটি।
বইটিতে ইতিহাস আনা হয়েছে একেবারেই অল্প। আর তা থেকে খুলে খুলে বের করে আনা হয়েছে শিক্ষা। ভাষামাধুর্য আর বাক্যগঠন মুগ্ধ করে দেওয়ার মতন। শিক্ষা বের করার সূক্ষ্ম চিন্তাগত দিকটা বড় সুন্দর। গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে অতি চমৎকার ভঙ্গিতে শিক্ষাগুলো তুলে ধরা হয়েছে। খুবই সংক্ষিপ্ত কলেবরের বই এটি। বইটি নেড়েচেড়ে যা মনে হলো, এটি প্রাথমিক সীরাত-পাঠকদের জন্য না। আরো গভীরে গিয়ে বলতে গেলে, সিরাতুন-নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সারনির্যাস ও পরিশিষ্ট এই বইটি।