সালাফে সালেহিনের অনুপম ও অনুসৃত ব্যক্তিত্ব, জগদ্বিখ্যাত ও বিদগ্ধ আলেম, শায়েখ আবুল ফারজ আব্দুর রহমান বিন আলি বিন মুহাম্মদ; যিনি ইবনে জাওযি নামেই সুবিদিত (মহান আল্লাহ
তাঁকে সুশীতল রহমতের চাদরে ঢেকে নিন) বলেন—সমস্ত প্রশংসা সুমহান আল্লাহর, যিনি আমাদেরকে দ্বীনি ইলম হাসিলের তওফিক দিয়েছেন এবং সঠিক পথের দিশা দিয়েছেন। যিনি আমাদের অন্তরের সুপ্ত বহু তামান্না ও অগণিত আশা বাস্তবে রূপ দেন।
দরুদ ও সালাম পেশ করছি সৃষ্টিকূলের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব মুহাম্মদ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর প্রতি, এবং দ্বীনের একান্ত ও একনিষ্ঠ ধারক বাহক আপামর সাহাবায়ে কেরামের প্রতি। বস্তুত, ওয়াজ-নসিহত হলো আত্মশুদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ পথনির্দেশিকা এবং মুমিনের রুহের খোরাক। এর মাধ্যমেই পরিশুদ্ধ হয় মানব- আত্মা। এজন্যে তাজকিয়া বা আত্মশুদ্ধির মজলিসগুলোতে বুযুর্গদের উপদেশ-সম্বলিত বাণী ও ঘটনা বেশি বেশি আলোচনা হওয়া চাই।
তাঁকে সুশীতল রহমতের চাদরে ঢেকে নিন) বলেন—সমস্ত প্রশংসা সুমহান আল্লাহর, যিনি আমাদেরকে দ্বীনি ইলম হাসিলের তওফিক দিয়েছেন এবং সঠিক পথের দিশা দিয়েছেন। যিনি আমাদের অন্তরের সুপ্ত বহু তামান্না ও অগণিত আশা বাস্তবে রূপ দেন।
দরুদ ও সালাম পেশ করছি সৃষ্টিকূলের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব মুহাম্মদ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর প্রতি, এবং দ্বীনের একান্ত ও একনিষ্ঠ ধারক বাহক আপামর সাহাবায়ে কেরামের প্রতি। বস্তুত, ওয়াজ-নসিহত হলো আত্মশুদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ পথনির্দেশিকা এবং মুমিনের রুহের খোরাক। এর মাধ্যমেই পরিশুদ্ধ হয় মানব- আত্মা। এজন্যে তাজকিয়া বা আত্মশুদ্ধির মজলিসগুলোতে বুযুর্গদের উপদেশ-সম্বলিত বাণী ও ঘটনা বেশি বেশি আলোচনা হওয়া চাই।